Pages

Space for ADS

#

Monday, 23 October 2023

Creating a website like MicroJobWorker

Creating a website like MicroJobWorker would involve several steps. MicroJobWorker is a platform where users can post and complete small jobs or tasks for payment.




Here's a simplified overview of how you can create a similar website: 

 1. **Planning and Research**: 
 - Define your niche and target audience. - Research your competitors to understand the market. 

2. **Domain and Hosting**:
 - Choose a domain name that reflects your brand. - Purchase web hosting for your website. 

3. **Platform Selection**: 
 - Choose a platform for building your website, such as WordPress, custom development, or specialized micro-job scripts.

4. **Website Development**:
- Create a user-friendly design with a focus on job listings and user profiles. - Implement features for posting, browsing, and completing tasks. - Set up a secure payment system for transactions. - Include user registration, login, and profile management.

5. **Content Management**:
- Develop content management systems for job listings and user reviews.

6. **User Verification**:
- Implement a system for user verification and trust, such as user ratings and reviews.

7. **Monetization**:
- Decide on your revenue model, e.g., fees on completed jobs, featured job listings, or premium memberships.

8. **Legal Aspects**:
- Ensure you have terms of service and privacy policies in place. - Consider legal requirements for payments and taxes.

9. **Security**:
- Implement security measures to protect user data and transactions.

10. **Testing**:
- Thoroughly test your website for functionality, security, and usability.

11. **Launch**:
- Once everything is ready, launch your website. 

 12. **Marketing**:
- Promote your platform through various channels like social media, content marketing, and paid advertising. 

 13. **Community Building**:
 - Encourage user engagement and build a community around your platform. 

 14. **Feedback and Improvement**: 
 - Continuously gather user feedback and make improvements to the platform.

15. **Scaling**:
- As your platform grows, consider scaling your infrastructure to handle increased traffic and transactions.


Remember that building a website like MicroJobWorker can be a complex endeavor, and it may require a team of developers, designers, and marketers.


Additionally, you'll need to stay updated with legal regulations, as they can vary by location.

আসছে বেসরকারি শিক্ষকদের বদলীর সুযোগ

এনটিআরসিএ কর্তৃক সুপারিশকৃত বেসরকারি শিক্ষকদের একই পদে বা স্কেলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা স্তরে বদলির বিষয়ে একটি নীতিমালা তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।




 মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এনটিআরসিএ-এর সুপারিশকৃত শিক্ষকদের বদলির খসড়া নীতিমালা চূড়ান্ত করতে বৈঠক ডাকা হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করবেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে ইতিমধ্যেই বৈঠক সংক্রান্ত নোটিশ জারি করা হয়েছে। বর্তমানে এনটিআরসিএ-এর সুপারিশকৃত বেসরকারি শিক্ষকদের বদলির কোনো সুযোগ নেই। ফলে তারা দীর্ঘদিন ধরে বদলি নীতি বাস্তবায়নের দাবি জানিয়ে আসছেন।

এর আগে 2019 সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এনটিআরসিএ-এর সুপারিশকৃত শিক্ষকদের বদলির জন্য একটি নীতিমালা প্রণয়ন করলেও পরবর্তীতে তা বাস্তবায়িত হয়নি।

Sunday, 22 October 2023

How to watch live streaming of World Cup 2023 on your smartphone

How to watch live streaming of World Cup 2023 on your smartphone.  





First you have to download an app from this links-

TeraBox Link: Krira TV

Google drive link: Krira TV 


Then install the app and open it when  finished.

Follow the instructions that's  how to download and install the app and how can you watch live Match of World Cup 2023.

NTRCA UPDATE FOR ENTRY LABEL TEACHER'S RECRUITMENT

Read this Article in English

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রাথমিক স্তরের শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে নিবন্ধন সনদ বা সনদপত্র প্রদানের প্রচলন বাড়ছে। ভবিষ্যতে, শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের তালিকা জনপ্রশাসন কমিশন (পিএসসি) এর নমুনায় শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হবে। এই জন্য আইন সংশোধন করা হচ্ছে। সনদপত্র প্রক্রিয়া বাতিলের ফলে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও সনদপত্র কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) নামও পরিবর্তন করা হচ্ছে।



নতুন আইন যদি মন্ত্রিসভা অনুমোদন করে এবং সংসদে পাস হয়, তাহলে শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সনদপত্র দেওয়া হবে না। পরিবর্তে, উত্তীর্ণদের একটি তালিকা শিক্ষা বিভাগগুলিকে দেওয়া হবে। শিক্ষা বিভাগগুলি থেকে শূন্যপদে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের আবেদন সংগ্রহ করা হবে। সফল প্রার্থীরা আবেদনের ভিত্তিতে নিয়োগ সুপারিশ পাবেন। এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ সুপারিশকৃতদের নিয়োগ দেবে। এই প্রক্রিয়াগুলি অন্তর্ভুক্ত করার জন্য এনটিআরসিএ আইন সংশোধনের কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। শিক্ষা প্রশাসনের একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা আমাদের দৈনিক বার্তাকে এটি নিশ্চিত করেছেন।

Info source: দৈনিক শিক্ষা।

Read this Article in English





NTRCA UPDATE News for Entry label Recruitment of Secondary school Teacher's


The practice of registration certificate or certification is going up in the recruitment of entry level teachers in private educational institutions.



In the future, the list of those who have passed the examination will be recommended for appointment to the posts of teachers on the pattern of Public Service Commission (PSC). The law is being amended for this. The name of the Private Teacher Registration and Certification Authority (NTRCA) is also changing due to the abolition of the certification process. If the new law is approved by the Council of Ministers and passed by the parliament, the candidates who have passed the teacher registration examination will not be given certificates. Instead a list of passers will be made. The applications of the candidates who passed the vacancies will be collected from the education departments. Successful candidates will receive recruitment recommendations upon application. And the educational institution authorities will appoint the recommended ones. Work has already started by revising the NTRCA Act to include these processes. An important official of the education administration confirmed this to our daily Barta.
Info source: দৈনিক শিক্ষা।



ICC WORLD CUP MATCH: India VS NEW ZEALAND

Today's match between India Vs New Zealand 



Todays Match

Match Info

Match: India won the toss and elected to bowl

Event: ICC Men's Cricket World Cup 2023

Venue: Himachal Pradesh Cricket Association Stadium, Dharamsala



Friday, 20 October 2023

Australia Vs Pakistan Head to Head in World Cup Ever

Australia Vs Pakistan Head to Head in World Cup Ever



In ICC ODI World Cup history, Australia and Pakistan have crossed paths on 10 occasions. Among these encounters, Australia emerged victorious in 6 matches, while Pakistan clinched triumph in 4. The highest team total registered by Australia stands at 310 runs, while Pakistan's highest score against Australia in this prestigious tournament is 286. On the flip side, Pakistan's lowest total in these matchups was 132 runs, and Australia's lowest was 133 in the World Cup.

Total Battle: 10
Australia Win:6
Pakistan:4
But This World Cup Pakistan wins possibilities 60% where Australia 40% .

Thursday, 19 October 2023

Watch Todays Cricket World Cup Match

Todays Match



In ICC ODI World Cup history, Australia and Pakistan have crossed paths on 10 occasions. Among these encounters, Australia emerged victorious in 6 matches, while Pakistan clinched triumph in 4. The highest team total registered by Australia stands at 310 runs, while Pakistan's highest score against Australia in this prestigious tournament is 286. On the flip side, Pakistan's lowest total in these matchups was 132 runs, and Australia's lowest was 133 in the World Cup.


Sunday, 15 October 2023

About Permutation and combination

Permutation and combination are mathematical concepts used to count and arrange objects or elements in different ways:

1. Permutation: A permutation is an arrangement of objects in a specific order. It is concerned with the number of ways you can arrange a set of items. The formula for finding permutations is typically denoted as "n P r" and is calculated as n! / (n - r)!, where "n" is the total number of items, "r" is the number of items to be arranged, and "!" denotes factorial (the product of all positive integers up to a given number).

2. Combination: A combination is a selection of objects without regard to the order. It focuses on choosing a subset of items from a larger set. The formula for finding combinations is denoted as "n C r" and is calculated as n! / (r! * (n - r)!), where "n" is the total number of items, and "r" is the number of items to be selected.

Permutations are used when order matters, such as arranging people in a line, while combinations are used when order does not matter, such as selecting a committee from a group of individuals. These concepts are widely used in various fields like mathematics, statistics, and probability.

বিন্যাস ও সমাবেশ কাকে বলে: What is Permutation and Combination

 বিন্যাস ও সমাবেশ কাকে বলে?

অথবা, বিন্যাস ও সমাবেশ কী?

অথবা, বিন্যাস বলতে কী বুঝ?

অথবা, সমাবেশ বলতে কী বুঝ?

অথবা, বিন্যাস কী?

(বিএমটি-২০২০)

(বিএমটি-২০১৭)

(বিএমটি-২০১৮)

(বিএমটি-২০২০)

(উত্তর কয়েকটি বস্তুর কতকগুলো বা সবগুলো নিয়ে বিভিন্ন রকম সাজালে প্রত্যেক রকমের সাজানোকে এক একটি বিন্যাস বলে। অন্যদিকে কয়েকটি বস্তুর কতকগুলো বা সবগুলো একত্রে যত প্রকারে বেছে নেওয়া যায় বা দল (এক দলের বস্তুগুলো ক্রম নিরপেক্ষভাবে) গঠন করা যায়, তাদের প্রত্যেকটিকে এক একটি সমাবেশ বলে। গণিতের বিভিন্ন সমস্যার সমাধানের ক্ষেত্রে বিন্যাস "ও সমাবেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

বিন্যাস (Permutation) : কতকগুলো জিনিস থেকে কয়েকটি বা সবকটি একবারে নিয়ে যতভাবে সাজানো যায় তাদের প্রত্যেকটিকে এক একটি বিন্যাস বলে। যেমন- a, b, c তিনটি ভিন্ন অক্ষর দেওয়া আছে। এদের দুটি করে একসাথে নিয়ে সাজালে আমরা পাই, ab, ba, be, cb, ac, ca । এখানে তিনটি অক্ষর হতে দুটি অক্ষর নিয়ে মোট 6টি বিন্যাস পাওয়া যায়।

সমাবেশ (Combination): কতকগুলো জিনিস থেকে কয়েকটি বা সবকটি একবারে নিয়ে যতভাবে বাছাই বা দল গঠন করা যায় তাদের প্রত্যেকটিকে এক একটি সমাবেশ বলে। যেমন- n. b, c তিনটি অক্ষর হতে দুটি অক্ষর বাছাই করে নেয়ার উপায় হলো ab বা ba, be বা cb, ac

বা ca –এরূপে তিনটি বিভিন্ন জিনিসের দুটি করে নিয়ে দল গঠন করলে সমাবেশ সংখ্যা 3। পরিশেষে বলা যায় যে, যখন অর্ডার বা ধারাবাহিকতা গুরুত্বপূর্ণ তখন আমরা ব্যবহার করব বিন্যাস। অন্যদিকে অর্ডার বা ধারাবাহিকতা যখন গুরুত্বপূর্ণ নয় তখন সমাবেশ ব্যবহার করতে হবে।

Friday, 13 October 2023

কিছু উদ্ভিদ ও প্রাণীর বৈজ্ঞানিক নাম: Scientific Name of Animals and trees

কিছু উদ্ভিদ ও প্রাণীর বৈজ্ঞানিক নাম:
সাধারণ নাম> বৈজ্ঞানিক নাম
১। গোলআলু Solanum tuberosun
২। পিয়াজ Allium cepa
৩। ধান Oryza sativa
৪। জবা Hibiscus rosa-sinensis
৫। পাট Corchorus capsularis
৬। আম Mangifera indica
৭। কাঁঠাল Artocarpus heterophyllus
৮। শাপলা Nymphea nouchali
৯। রুই মাছ Labeo rohita
১০। কাতলা Catla catla
১১। সিংহ Panthera leo
১২। রয়েল বেঙ্গল টাইগার Panthera tigris
১৩। ম্যালেরিয়া জীবাণু Plasmodium vivax
১৪। আরশোলা Periplaneta americana
১৫। মৌমাছি Apis indica
১৬। ইলিশ Tenualosa ilisha
১৭। কুনোব্যাঙ Bufo/Duttaphrynus melanostictus
১৮। দোয়েল Copsychus saularis
১৯। মানুষ Homo sapiens
২০। কলেরা জীবাণু Vibrio cholera
২১। গম Triticum aestivum
২২। ভুট্টা Zea mays
২৩। মসুর Lens culinaris
২৪। ছোলা Cicer arietinum
২৫। মোটর Pisum sativum
২৬। সোনামুগ Vigna radiate
২৭। মাসকলাই Vigna mungo
২৮। খেসারী Lathyrus sativus
২৯। সয়াবিন Glycine max
৩০। তিল Sesamum indicum
৩১। সূর্যমুখী Helianthus annuus
৩২। মুলা Raphanus sativus
৩৩। নারকেল Cocos nucifera
৩৪। পুঁইশাক Basella alba
৩৫। বেগুন Solanum melongena
৩৬। কলা Musa sapientum
৩৭। লিচু Litchi chinensis
৩৮। আনারস Ananas comosus
৩৯। কালজাম Eugenia jambolana (Syzygium cumini)
৪০। পেয়ারা Psidium guajava
৪১। বেল Aegle marmelos
৪২। কুল/বরই Zizyphus mauritiana
৪৩। পেঁপে Carica papaya
৪৪। কফি Coffea arabica
৪৫। চা Camellia sinensis
৪৬। সেগুন Tectona grandis
৪৭। শাল/গজারি Shorea robusta
৪৮। সুন্দরী Heritiera fomes
৪৯। মেহগনি Swietenia mahagoni
৫০। শিশু Dulbergia sissoo
৫১। বাসক Adhatoda vasica
৫২। থানকুনি Centella asiatica
৫৩। তুলসী Ocimum sanctum
৫৪। কালমেঘ Andrographis paniculata
৫৫। নিম Melia azadirachta
৫৬। ধুতুরা Datura metel
৫৭। সর্পগন্ধা Rauvolfia serpentina
৫৮। রজনীগন্ধা Polianthes tuberosa
৫৯। ব্রাহ্মী Bacopa moniera
৬০।শীতলপাটি Clinogyne dichotoma

হাতে লিখলে জেনাস ও স্পেসিসের নিচে পৃথক পৃথক ভাবে দাগ দিতে হবে এবং তালিক ফর্মে লিখতে হবে।

কে কিসের জনক: Part 2


কে কিসের জনক’ জানা থাকলে ভালো। না জানা থাকলে জেনে নিই।


Part-2:


২১। সামাজিক বিবর্তনবাদের জনক -- হার্বাট স্পেন্সর

২২। বংশগতি বিদ্যার জনক -- গ্রেডার জোহান মেনডেল

২৩। শ্রেণীকরণ বিদ্যার জনক -- কারোলাস লিনিয়াস

২৪। শরীর বিদ্যার জনক -- উইলিয়াম হার্ভে

২৫। ক্যালকুলাসের জনক -- আইজ্যাক নিউটন

২৬। বাংলা গদ্যের জনক -- ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর

২৭। বাংলা কবিতার জনক -- মাইকেল মধুসুদন দত্ত

২৮। বাংলা উপন্যাসের জনক -- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

২৯। বাংলা নাটকের জনক -- দীনবন্ধু মিত্র

৩০। বাংলা সনেটের জনক -- মাইকেল মধু সুদন দত্ত

৩১। ইংরেজী কবিতার জনক -- খিউ ফ্রে চসার

৩২। মনোবিজ্ঞানের জনক -- উইলহেম উন্ড

৩৩। জীবাণু বিদ্যার জনক -- লুই পাস্তুর

৩৪। বাংলা চলচিত্রের জনক -- হীরালাল সেন

৩৫। বাংলা মুক্ত ছন্দের জনক -- কাজী নজরুল ইসলাম

৩৬। বাংলা গদ্য ছন্দের জনক -- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর


---তথ্যসূত্রঃ বাংলা উইকিপিডিয়া।
Wants to Share this Article with friends and family.




Next Post

কে কোন বিষয়ের জনক জেনে নিন: Part 1


কে কিসের জনক’ জানা থাকলে ভালো। না জানা থাকলে জেনে নিই।

Part-1:

১। অংকের জনক -- আর্কিমিডিস
২। জ্যামিতির জনক -- ইউক্লিড
৩। বীজ গণিতের জনক -- আল খাওয়াজমী
৪। জীববিজ্ঞানের জনক -- এরিস্টটল
৫। প্রাণীবিজ্ঞানের জনক -- এরিস্টটল
৬। রসায়ন বিজ্ঞানের জনক -- জাবির ইবনে হাইয়ান
৭। পদার্থবিজ্ঞানের জনক -- আইজ্যাক নিউটন
৮। আধুনিক কম্পিউটারের জনক -- চার্লস ব্যবেজ
৯। বিজ্ঞানের জনক -- থ্যালিস
১০। সমাজ বিজ্ঞানের জনক -- অগাষ্ট কোঁৎ
১১। হিসাব বিজ্ঞানের জনক -- লুকাপ্যাসিওলি
১২। চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক -- ইবনে সিনা
১৩। ইতিহাসের জনক -- হেরোডোটাস
১৪। দর্শন শাস্ত্রের জনক -- সক্রেটিস
১৫। ভূগোলের জনক -- ইরাটস থেনিস
১৬। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক -- এরিস্টটল
১৭। অর্থনীতির জনক -- এডাম স্মিথ
১৮। মেডিসিনের জনক -- হিপোক্রটিস
১৯। বিবর্তনবাদ তত্ত্বের জনক -- চার্লস ডারউইন
২০। সনেটের জনক -- পের্ত্রাক

---তথ্যসূত্রঃ বাংলা উইকিপিডিয়া।
Wants to Share this Article with friends and family.




Monday, 9 October 2023

Land তথা ভূমি বিষয়ক যে তথ্যাবলী প্রত্যেকেরই জানা উচিত।

 “পর্চা”, “দাগ”, “খতিয়ান”, “মৌজা”, “জমা খারিজ”, “নামজারি”, “তফসিল” ইত্যাদি বিষয়ের ডেফিনেশন এবং জেনে নিন ভূমি বিষয়ক জরুরী সব তথ্য।

১!“নামজারী” বা মিউটেশন কাকে বলে?
ক্রয়সূত্রে/উত্তরাধিকার সূত্রে অথবা যেকোন সূত্রে জমির নতুন মালিক হলে নতুন মালিকের নাম সরকারি খতিয়ানভুক্ত করার প্রক্রিয়াকে নামজারী বলা হয়।

২!“জমা খারিজ”কাকে বলে?
যৌথ জমা বিভক্ত করে আলাদা করে নতুন খতিয়ান সৃষ্টি করাকে জমা খারিজ বলে। অন্য কথায় মূল খতিয়ান থেকে কিছু জমির অংশ নিয়ে নতুন জোত বা খতিয়ান সৃষ্টি করাকে জমা খারিজ বলে।

৩!“খতিয়ান” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের মালিকানা নিয়ে যে বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে “খতিয়ান” বলে।
খতিয়ান প্রস্তত করা হয় মৌজা ভিত্তিক। আমাদের দেশে CS, RS, SA এবং সিটি জরিপ সম্পন্ন হয়েছে। এসব জরিপকালে ভূমি মালিকের তথ্য প্রস্তত করা হয়েছে তাকে “খতিয়ান” বলে। যেমন CS খতিয়ান, RS খতিয়ান…
ভূমি জরিপ: CS, RS, PS, BS কি?

৪!ভূমি বা Land কাকে বলে?
“ভূমি কাকে বলে?”- এর আইনী সংজ্ঞা রয়েছে। The State Acquisition and Tenancy Act, 1950- এর ২(১৬)- ধারা মতে, “ভূমি (land) বলতে আবাদি, অনাবাদি অথবা বছরের যেকোন সময় পানিতে ভরা থাকে এবং ভূমি হতে প্রাপ্ত সুফল, ঘরবাড়ি বা দালান কোঠা বা মাটির সঙ্গে সংযুক্ত অন্যান্য দ্রব্য অথবা স্হায়ীভাবে সংযুক্ত দ্রব্য এর অন্তর্ভুক্ত বুঝাবে।”

৫! ভূমি জরিপ/রেকর্ড কাকে বলে? ভূমি জরিপ হচ্ছে ভূমির মালিকানা সম্বলিত ইতিহাসের সরেজমিন ইতিবৃত্ত।
আইনী সংজ্ঞা হচ্ছে, The Survey Act, 1875 এবং সংশ্লিষ্ট বিধিমালা অনুযায়ী সরকারের জরিপ বিভাগ সরেজমিন জরিপ করে ভূমির মালিকানার যে বিবরণ
এবং নকশা তৈরী করে তাই রেকর্ড বা জরিপ। অর্থাৎ রেকর্ড বা জরিপ হচ্ছে মালিকানার বিরবণ এবং নকশার সমন্বয়। একটি ভূমির মালিক কে এবং তার সীমানা কতটুকু এটা ভূমি জরিপের মাধ্যমে নকশা/ম্যাপ নির্ণয় করা হয়। এই নকশা এবং ম্যাপ অনুসারে মালিকানা সম্পর্কিত তখ্য যেমন ভূমিটি কোন মৌজায় অবস্থিত, এর খতিয়ান নাম্বার, ভূমির দাগ নাম্বার, মালিক ও দখলদারের বিবরণ ইত্যাদি প্রকাশিত হয় যাকে খতিয়ান বলে। রেকর্ড বা জরিপ
প্রচলিতভাবে খতিয়ান বা স্বত্ত্বলিপি বা Record of Rights (RoR) নামেও পরিচিত। রেকর্ড বা জরিপের ভিত্তিতে ভূমি মালিকানা সম্বলিত বিবরণ খতিয়ান হিসেবে পরিচিত। যেমন CS খতিয়ান, RS খতিয়ান, ইত্যাদি। আমাদের দেশে পরিচালিত ভূমি জরিপ বা রেকর্ড গুলো হচ্ছে;
1. CS -Cadastral Survey
2. SA- State Acquisition Survey (1956)
3. RS -Revitionel Survey
4. PS – Pakistan Survey
5. BS- Bangladesh Survey (1990)

ক) সি.এস. জরিপ/রেকর্ড (Cadastral Survey)
“সিএস” হলো Cadastral Survey (CS) এর সংক্ষিপ্ত রূপ। একে ভারত উপমহাদেশের প্রথম জরিপ বলা হয় যা ১৮৮৯ সাল হতে ১৯৪০ সালের মধ্যে পরিচালিত হয়। এই জরিপে বঙ্গীয় প্রজাতন্ত্র আইনের দশম অধ্যায়ের বিধান মতে দেশের সমস্ত জমির বিস্তারিত নকশা প্রস্তুত করার এবং প্রত্যেক মালিকের জন্য দাগ নম্বর উল্লেখপুর্বক খতিয়ান প্রস্তুত করার বিধান করা হয়। প্রথম জরিপ হলেও এই জরিপ প্রায় নির্ভূল হিসেবে গ্রহণযোগ্য। মামলার বা ভূমির জটিলতা নিরসনের ক্ষেত্রে এই জরিপকে বেস হিসেবে অনেক সময় গণ্য করা হয়।
খ) এস.এ. জরিপ (State Acquisition Survey)
১৯৫০ সালে জমিদারী অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাশ হওয়ার পর সরকার ১৯৫৬ সালে সমগ্র পূর্ববঙ্গ প্রদেশে জমিদারী অধিগ্রহনের সিদ্ধান্ত নেয় এরং রায়েতের সাথে সরকারের সরাসরি সম্পর্ক স্থাপনের লক্ষ্যে জমিদারদের প্রদেয় ক্ষতিপুরণ নির্ধারন এবং রায়তের খাজনা নির্ধারনের জন্য এই জরিপ ছিল।
জরুরী তাগিদে জমিদারগন হইতে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এই জরিপ বা খাতিয়ান প্রণয়ন কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছিল।
গ) আর.এস. জরিপ ( Revisional Survey)
সি. এস. জরিপ সম্পন্ন হওয়ার সুদীর্ঘ ৫০ বছর পর এই জরিপ পরিচালিত হয়। জমি, মলিক এবং দখলদার ইত্যাদি হালনাগাদ করার নিমিত্তে এ জরিপ সম্পন্ন করা হয়। পূর্বেও ভুল ত্রুটি সংশোধনক্রমে আ. এস জরিপ এতই শুদ্ধ হয় যে এখনো জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের ক্ষেত্রে আর, এস জরিপের উপর নির্ভর করা হয়। এর খতিয়ান ও ম্যাপের উপর মানুষ এখনো অবিচল আস্থা পোষন করে।
ঘ) সিটি জরিপ (City Survey)
সিটি জরিপ এর আর এক নাম ঢাকা মহানগর জরিপ। আর.এস. জরিপ এর পর বাংলাদেশ সরকার কর্তিক অনুমতি ক্রমে এ জরিপ ১৯৯৯ থেকে ২০০০ সালের মধ্যে সম্পন্ন করা হয়। এ যবত কালে সর্বশেষ ও আধুনিক জরিপ এটি। এ জরিপের পরচা কম্পিউটার প্রিন্ট এ পকাশিত হয়।

৬!“পর্চা” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে চূড়ান্ত খতিয়ান প্রস্তত করার পূর্বে ভূমি মালিকদের নিকট খসড়া খতিয়ানের যে অনুলিপি ভুমি মালিকদের প্রদান করা করা হ তাকে “মাঠ পর্চা” বলে। এই মাঠ পর্চা রেভিনিউ/রাজস্ব অফিসার কর্তৃক তসদিব বা সত্যায়ন হওয়ার পর যদি কারো কোন আপত্তি থাকে তাহলে তা শোনানির পর খতিয়ান চুড়ান্তভাবে প্রকাশ করা হয়। আর চুড়ান্ত খতিয়ানের অনুলিপিকে “পর্চা” বলে।

৭!“মৌজা” কাকে বলে?
যখন CS জরিপ করা হয় তখন থানা ভিত্তিক এক বা একাধিক গ্রাম, ইউনিয়ন, পাড়া, মহল্লা অালাদা করে বিভিন্ন এককে ভাগ করে ক্রমিক নাম্বার দিয়ে চিহ্তি করা হয়েছে। আর বিভক্তকৃত এই প্রত্যেকটি একককে মৌজা বলে।
৮!“তফসিল” কাকে বলে?
জমির পরিচয় বহন করে এমন বিস্তারিত বিবরণকে “তফসিল” বলে। তফসিলে, মৌজার নাম, নাম্বার, খতিয়ার নাম্বার, দাগ নাম্বার, জমির চৌহদ্দি, জমির পরিমাণ সহ ইত্যাদি তথ্য সন্নিবেশ থাকে।

৯!“দাগ” নাম্বার কাকে বলে? যখন জরিপ ম্যাপ প্রস্তুত করা হয় তখন মৌজা নক্সায় ভূমির সীমানা চিহ্নিত বা সনাক্ত করার লক্ষ্যে প্রত্যেকটি ভূমি খন্ডকে আলাদা আলাদ নাম্বার দেয়া হয়। আর এই নাম্বারকে দাগ নাম্বার বলে। একেক দাগ নাম্বারে বিভিন্ন পরিমাণ ভূমি থাকতে পারে। মূলত, দাগ নাম্বার অনুসারে একটি মৌজার অধীনে ভূমি মালিকের সীমানা খূটিঁ বা আইল দিয়ে সরেজমিন প্রর্দশন করা হয়।

১০!“ছুটা দাগ” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে প্রাথমিক অবস্থায় নকশা প্রস্তুত অথবা সংশোধনের সময় নকশার প্রতিটি ভূমি এককে যে নাম্বার দেওয়া হয় সে সময় যদি কোন নাম্বার ভুলে বাদ পড়ে তাকে ছুটা দাগ বলে। আবার প্রাথমিক পর্যায়ে যদি দুটি দাগ একত্রিত করে নকশা পুন: সংশোধন করা হয় তখন যে দাগ নাম্বার বাদ যায় তাকেও ছুটা দাগ বলে।

১১!“খানাপুরি” কাকে বলে? জরিপের সময় মৌজা নক্সা প্রস্তুত করার পর খতিয়ান প্রস্তুতকালে খতিয়ান ফর্মের প্রত্যেকটি কলাম জরিপ কর্মচারী কর্তৃক পূরন করার প্রক্রিয়াকে খানাপুরি বলে।

১২!“আমিন” কাকে বলে?
ভূমি জরিপের মাধ্যমে নক্সা ও খতিয়ান প্রস্তত ও ভূমি জরিপ কাজে নিযুক্ত কর্মচারীকে আমিন বলে।

১৩!“কিস্তোয়ার” কাকে বলে?
ভূমি জরিপ কালে চতুর্ভুজ ও মোরব্বা প্রস্তত করার পর সিকমি লাইনে চেইন চালিয়ে সঠিকভাবে খন্ড খন্ড ভুমির বাস্তব ভৌগলিক চিত্র অঙ্কনের মাধ্যমে নকশা প্রস্তুতের পদ্ধতিকে কিস্তোয়ার বলে।

১৪!“খাজনা” ককে বলে?
সরকার বার্ষিক ভিত্তিতে যে প্রজার নিকট থেকে ভূমি ব্যবহারের জন্য যে কর আদায় করে তাকে খাজনা বলে।

১৫!“দাখিলা” কাকে বলে?
ভূমি কর/খাজনা আদায় করে যে নির্দিষ্ট ফর্মে ( ফর্ম নং১০৭৭) ভূমি কর/খাজনা আদায়ের প্রমান পত্র বা রশিদ দেওয়া হয় তাকে দাখিলা বলা হয়।

১৬!"DCR কাকে বলে?
ভূমি কর ব্যতিত আন্যান্য সরকারি পাওনা আদায় করার পর যে নির্ধারিত ফর্মে (ফর্ম নং ২২২) রশিদ দেওয়া হয় তাকে DCR বলে।

১৭!“কবুলিয়ত” কাকে বলে?
সরকার কর্তৃক কৃষককে জমি বন্দোবস্ত দেওয়ার প্রস্তাব প্রজা কর্তৃক গ্রহণ করে খাজনা প্রদানের যে অঙ্গিকার পত্র দেওয়া হয় তাকে কবুলিয়ত বলে।

১৮!“নাল জমি” কাকে বলে?
২/৩ ফসলি সমতল ভূমিকে নাল জমি বলা হয়।

১৯!“খাস জমি” কাকে বলে?
সরকারের ভূমি মন্ত্রনালয়ের আওতাধিন যে জমি সরকারের পক্ষে কালেক্টর বা ডিসি তত্ত্বাবধান করেন এমন জমিকে খাস জমি বলে।

২০!“চান্দিনা ভিটি” কাকে বলে?
হাট বাজারের স্থায়ী বা অস্থায়ী অকৃষি জমির যে অংশ প্রজার প্রতি বরাদ্ধদ দেওয়া হয় তাকে চান্দিনা ভিটি বলে।

২১!“ওয়াকফ” কাকে বলে?
ইসলামি বিধান অনুযায়ী কোন ভূমি তার মালিক কর্তৃক ধর্মীয় ও সমাজ কল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানের ব্যয় ভার বহন করার উদ্দেশ্যে কোন দান করাকে ওয়াকফ বলে।

২২!“মোতওয়াল্লী” কাকে বলে?
যিনি ওয়াকফ সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা ও তত্ত্বাবধান করেন তাকে মোতওয়াল্লী বলে। ওয়াকফ প্রশাসকের অনুমতি ব্যতিত মোতওয়াল্লী ওয়াকফ সম্পত্তি হস্তান্তর করতে পারে না।

২৩!“দেবোত্তর” সম্পত্তি কাকে বলে?
হিন্দুধর্ম মতে, ধর্মীয় কাজের জন্য উৎসর্গকৃত ভূমিকে দেবোত্তর সম্পত্তি বলে।

২৪!“ফরায়েজ” কাকে বলে?
ইসলামি বিধান মোতাবেক মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বন্টন করার নিয়ম ও প্রক্রিয়াকে ফরায়েজ বলে।

২৫!“ওয়ারিশ” কাকে বলে?
ওয়ারিশ অর্থ উত্তরাধিকারী । ধর্মীয় বিধানের অনুয়ায়ী কোন ব্যক্তি উইল না করে মৃত্যু বরন করলে তার স্ত্রী, সন্তান বা নিকট আত্মীয়দের মধ্যে যারা তার রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে মালিক হওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন এমন ব্যক্তি বা ব্যক্তিগণকে ওয়ারিশ বলে।
২৬! “সিকস্তি” কাকে বলে?
নদী ভাঙ্গনের ফলে যে জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যায় তাকে সিকস্তি বলে। সিকস্তি জমি যদি ৩০ বছরের মধ্যে স্বস্থানে পয়ন্তি হয় তাহলে সিকস্তি হওয়ার প্রাক্কালে যিনি ভূমি মালিক ছিলেন তিনি বা তাহার উত্তরাধিকারগন উক্ত জমির মালিকানা শর্ত সাপেক্ষ্যে প্রাপ্য হবেন।

২৭!“পয়ন্তি” কাকে বলে?
নদী গর্ভ থেকে পলি মাটির চর পড়ে জমির সৃষ্টি হওয়াকে পয়ন্তি বলে।

২৮!“দলিল” কাকে বলে?
যে কোন লিখিত বিবরণ আইনগত সাক্ষ্য হিসাবে গ্রহণযোগ্য তাকে দলিল বলা হয়। তবে রেজিস্ট্রেশন আইনের বিধান মোতাবেক জমি ক্রেতা এবং বিক্রেতা সম্পত্তি হস্তান্তর করার জন্য যে চুক্তিপত্র সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করেন সাধারন ভাবে তাকে দলিল বলে।

ভূমির পরিমাপঃ

ডেসিমেল বা শতাংশ বা শতকঃ
***************************
১ শতাংশ = ৪৩৫.৬০ বর্গফুট
১ শতাংশ =১০০০ বর্গ লিঙ্ক
১ শতাংশ = ৪৮.৪০ বর্গগজ
৫ শতাংশ = ৩ কাঠা = ২১৭৮ বর্গফুট
১০ শতাংশ = ৬ কাঠা = ৪৩৫৬ বর্গফুট
১০০ শতাংশ = ১ একর =৪৩৫৬০বর্গফুট

কাঠা পরিমাপঃ
****************
১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট/৭২১.৪৬ বর্গফুট
১ কাঠা = ৮০ বর্গগজ/৮০.১৬ বর্গগজ
১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ
২০ কাঠা = ১ বিঘা
৬০.৫ কাঠা =১ একর

একরের পরিমাপঃ
******************
১ একর = ১০০ শতক
১ একর = ৪৩,৫৬০ বর্গফুট
১ একর = ১,০০,০০০ বর্গ লিঙ্ক
১ একর = ৪,৮৪০ বর্গগজ
১ একর = ৬০.৫ কাঠা
১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক
১ একর = ১০ বর্গ চেইন = ১,০০,০০০ বর্গ লিঙ্ক
১ একর = ৪,০৪৭ বর্গমিটার
১ শতক = ০.৫ গন্ডা বা ৪৩৫.৬০ বর্গফুট

বিঘা পরিমাপঃ
*************
১ বিঘা = ১৪,৪০০ বর্গফুট /১৪৫২০বর্গফুট
১ বিঘা = ৩৩,০০০ বর্গলিঙ্ক
১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ
১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ/১৬১৩ বর্গগজ
১ বিঘা = ২০ কাঠা
৩ বিঘা ৮ ছটাক = ১.০০ একর

লিঙ্ক পরিমাপঃ
****************
১লিঙ্ক = ৭.৯ ইঞ্চি /৭.৯২ ইঞ্চি
১লিঙ্ক =০.৬৬ ফুট
১০০ লিঙ্ক = ৬৬ ফুট
১০০ লিঙ্ক = ১ গান্টার শিকল
১০০০ বর্গ লিঙ্ক = ১ শতক
১,০০,০০০ বর্গ লিঙ্ক = ১ একর

কানি একর শতকে ভূমির পরিমাপঃ
*******************************
১ কানি = ২০ গন্ডা
১ গন্ডা = ২ শতক
১ শতক =২ কড়া
১ কড়া = ৩ কন্ট ১ কন্ট = ২০ তিল

ফুট এর হিসাবঃ
*****************
১ কানি = ১৭২৮০ বগফুট
১ গন্ডা = ৮৬৪ বফু
১ শতক= ৪৩৫.৬০ বফু
১ কড়া = ২১৭.৮ বফু
১ কন্ট = ৭২ বফু
১ তিল= ৩.৬ বফু

বর্গগজ/বর্গফুট অনুযায়ী শতাংশ ও একরের পরিমাণঃ
*********************************
৪৮৪০ বর্গগজ = ১ একর
৪৩৫৬০ বর্গফুট= ১ একর
১৬১৩ বর্গগজ= ১ বিঘা
১৪৫২০বর্গফুট = ১ বিঘা
৪৮.৪০ বর্গগজ = ০১ শতাংশ
৪৩৫.৬০ বর্গফুট= ০১ শতাংশ
৮০.১৬ বর্গগজ= ১ কাঠা
৭২১.৪৬ বর্গফুট = ১ কাঠা
৫.০১ বর্গগজ = ১ ছটাক
২০ বর্গহাত = ১ ছটাকা
১৮ ইঞ্চি ফুট= ১ হাত (প্রামাণ সাই)
শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিন।
বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।

শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশে সুখবর-NTRCA

 

শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশে সুখবর দিল বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ NTRCA

তথ্য সূত্র: দৈনিক জনকন্ঠ 
বর্তমানে ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা ভাইবায় অংশ নিচ্ছে। আগামী ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে ভাইবা। 

এদিকে ১৭তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তপক্ষ (এনটিআরসিএ)। ভাইবা শেষে ডিসেম্বরের শেষ দিকে চূড়ান্ত ফল প্রকাশ হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন এনটিআরসিএ কর্মকর্তারা। 

Saturday, 7 October 2023

Good News for Non-Government Teacher

শিক্ষকদের জন্য সুখবর
শিক্ষকদের ভোগান্তি ও দুর্দশা লাঘবে নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)।নতুন এই পদ্ধতি পরবর্তী ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধন থেকেই কার্যকর করতে চায় প্রতিষ্ঠানটি।

P

যানা গেছে, ইতিমধ্যে এনটিআরসিএ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে তাদের পরিকল্পনা। শিক্ষা মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিলেই এই প্রক্রিয়া শুরু করবে প্রতিষ্ঠানটি।
P

এনটিআরসিএ’র সচিব মো. ওবায়দুর রহমান বলেন, পদভিত্তিক নিবন্ধন দেয়ার জন্য আমরা সিলেবাস প্রস্তুত করেছি। সেগুলো অনুমোদনের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছি। মন্ত্রণালয় থেকে অনুমোদন পেলে এটি কার্যকর করা হবে।
P
তিনি বলেন, সামনের সকল বিজ্ঞপ্তিতে পদভিত্তিক সনদ দেয়া হবে। অল্প সময়ের মধ্যে আমরা ১৮তম নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবো। এ বিজ্ঞপ্তি থেকেই নতুন সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে।

Mobile phone feature phone: স্মার্টফোনের থেকে যেখানে এগিয়ে এই মোবাইল

স্মার্টফোনের থেকে যেখানে এগিয়ে এই মোবাইল

Mobile 📱📲 phone 📱📲🤳
বিজ্ঞানীরা বলছেন অতিরিক্ত স্মার্টফোন ব্যবহারের ফলে মানুষ বোকা, অসামাজিক ও অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এই কথা বিশ্বাস না হলে এই দাবির পিছনে আসল বিজ্ঞান জানা জরুরি। ক্রমাগত নোটিফিকেশন, আপডেটের মাধ্যমে স্মার্টফোন আমাদের মনোযোগে বিঘ্ন ঘটানোর চেষ্টা করে স্মার্টফোন।
ফলে দিনের শেষে ক্লান্তি নেমে আসে। একই ডিভাইস থেকে একদিনে যেমন সারাদিন বিনোদন চলছে, অন্যদিকে খবরের উৎস, GPS নেভিগেশন, পেমেন্ট সহ দিনের বিভিন্ন কাজে ব্যবহার হচ্ছে স্মার্টফোন। স্মার্টফোনে সারাদিন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম স্ক্রোল করতে থাকলেও শেষ পর্যন্ত পৌঁছতে পারেননি কেউই। এই কারণেই ক্রমাগত এক অ্যাপ থেকে অন্য অ্যাপে যেতে ঘুরতে থাকেন। বিজ্ঞানীদের মতে এই কারণে মানুষের মনঃসংযোগ কমেছে অনেকটাই।
আর এই কারণেই এখন অনেকেই দামি স্মার্টফোন ছেড়ে পুরনো ডাব্বাফোনে ফিরে যাচ্ছেন। এই ফোনগুলিকেই ডাম্বফোন বলছে নতুন প্রজন্ম। কিন্তু আপনি জানেন কি একাধিক বিভাগে আধুনিক স্মার্টফোনের থেকে এগিয়ে এই ফোনগুলি? কোন কোন বিষয়ে এখনও পুরনো ফিচার ফোন স্মার্টফোনকে পিছনে ফেলছে? দেখে নিন।
P
স্মার্টফোন কিনলে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য বেশি দামের প্ল্যান রিচার্জ করতে হয়। যদিও ফিচার ফোনে রিচার্জের খরচ অনেকটাই কম। এখন বেশীরভাগ ফিচার ফোনে ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি থাকলেও খুব বেশি ডেটার প্রয়োজন হয় না। তাই রিচার্জের সময়ও সাশ্রয় হয়।
P
স্মার্টফোন কিনতে অন্তত ৭০০০-১০০০০ টাকা খরচ হয়। যদিও এই দামে বেসিক স্মার্টফোন পাওয়া যায়। ভালো প্রসেসর ও ক্যামেরার স্মার্টফোন কিনতে অন্তত ২০০০০ টাকা খরচ করতে হবেই। কিন্তু ডাম্বফোন কেনার খরচ খুবই কম। ২০০০-৫০০০ টাকার মধ্যেই কেনা যাবে বিভিন্ন মডেল। তাই অযথা অতিরিক্ত খরচ না করে এখন স্মার্টফোনের বদলে ডাম্বফোনকেই বেছে নিচ্ছেন অনেকে।
P
ফিচার ফোনে ব্যাক কভার যে কোনও সময় খুলে ফেলা সম্ভব। তাই চাইলে ব্যাটারি অথবা সিম কার্ড যে কোনও সময় বদল করা সম্ভব। যদিও এখন স্মার্টফোনগুলিতে আর সেই সুবিধা পাওয়া যায় না। সিম বদল করা গেলেও সিম ট্রে বের করতে প্রয়োজন হয় বিশেষ পিন। যা সঙ্গে না থাকলে চাইলেও স্মার্টফোনের সিম বদল করতে পারবেন না।
P
স্মার্টফোন হাত থেকে পড়ে গেলে বড়সড় ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। বিশেষ করে স্মার্টফোনের স্ক্রিন ভেঙে যাওয়ার অভিজ্ঞতা প্রায় সকলেরই রয়েছে। কিন্তু ফিচার ফোন স্মার্টফোনের থেকে অনেকটাই মজবুত হয়। তাই হাত থেকে পড়ে গেলে ভাঙার সম্ভাবনা থাকে না।
P
ক্রমাগত ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রামের নোটিফিকেশনে বিরক্ত হলে আপনি ফিচার ফোন ব্যবহার শুরু করতে পারেন। এই ফোনগুলিতে লিমিটেড ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি থাকলেও নোটিফিকেশন আসে না। ফলে নিজের কাজে মন দিতে পারেন।
P
এখন স্মার্টফোন ব্যাটারি প্রতিদিন চার্জ করতে হয়। কিন্তু আগে এমন ছিল না। এক চার্জে দিনের পর দিন চলত কিপ্যাড ফোনগুলি। স্মার্টফোন ব্যবহার শুরুর পর থেকেই ব্যাগে চার্জার নিয়ে ঘোরেন অনেকেই। কিন্তু ফিচার ফোন ব্যবহার শুরু করলে ফের এক চার্জে গোটা সপ্তাহ চলবে আপনার ফোন।



আরতির থালা আর তসবির মালা আসিবেনা কোন কাজে মানুষের সেবা মানুষ করিবে আর সব কিছু বাজে।"

 জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম-এর একটি উক্তি বা কবিতাংশ তুলে ধরা হয়েছে। ছবিতে লেখা আছে— "আরতির থালা আর তসবির মালা আসিবেনা কোন কাজে মানুষের...